ব্রিকলেন ডেস্ক –
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে লন্ডনের ট্রাফালগার স্কয়ারে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেখান থেকে তাঁরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ব্রিটেনের পার্লামেন্ট ভবন পর্যন্তও যান।
ঢাকা-সহ বিভিন্ন এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্বের নানা দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিরা চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন। বাংলাদেশের ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় দেশের খবর পাচ্ছেন না তাঁরা। ফলে উৎকণ্ঠা আরও বাড়ছে। ব্রিটেন-সহ বিভিন্ন দেশের বড় বড় শহরে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ করছেন বাংলাদেশি প্রবাসীরা ।
উল্লেখ্য সেখানে তাদের প্রতিবাদে শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবী বারবার উচ্চারিত হয়েছে। সাধারণ মানুষের সেই সমাবেশে যুক্তরাজ্য বিএনপি সামনের সারিতে ছিল বলে জানিয়েছেন অংশগ্রহণকারী অনেকেই।
বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশের গুলির প্রতিবাদে ইতমধ্যে ভাবে বেশ কিছু সমাবেশ হয়ে গেছে ব্রিটেনে।
এরই মধ্যে আজ মঙ্গলবার রাত থেকে ইন্টারনেট যোগাযোগ পুনর্স্থাপিত করা হয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘‘আপাতত পরীক্ষামূলক ভাবে ঢাকা এবং চট্টগ্রামে শুধুমাত্র ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হবে।’’ তবে আপাতত ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব-সহ সমাজমাধ্যম ব্যবহার করা যাবে না বলে জানিয়েছেন তিনি। কার্ফু পরিস্থিতির মধ্যেই মঙ্গলবার থেকে ঢাকা এবং বরিশালে পুলিশি নিরাপত্তায় সীমিত ভাবে বাস চলাচলও শুরু হয়েছে।