চলছে কারফিউ , সর্বশেষ ঢাকার পরিস্থিতি-

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin

ঢাকার পরিস্থিতি নিয়ে বিবিসি বাংলার লাইভ পেজে কিছুক্ষণ আগের আপডেট:

শনিবার ঢাকায় কারফিউ-র যে চিত্র দেখা যাচ্ছে
কারফিউ জারি করার পর শনিবার সকালে ঢাকার রাস্তায় মানুষের উপস্থিতি ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম। কিছু এলাকায় হাতে গোনা কয়েকটি দোকান খোলা দেখা গেছে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সকাল বেলার চিত্র ছিল অনেকটা অন্যান্য দিনের মতই। শাক-সবজি, মাছ সহ নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের সকাল থেকেই বাজারে বসতে দেখা গেছে।

বিভিন্ন এলাকায় রাস্তাঘাটে মানুষের উপস্থিতি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম দেখা গেছে।

রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা ছিল হাতে গোনা। গণমাধ্যমের গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাড়ি বাদে অন্য গাড়ি ছিল না বললেই চলে। সিএনজি চালিত অটোরিকশাও ছিল না রাস্তায়।

তবে সব এলাকাতেই রিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে।

সকাল থেকে ঢাকার ধানমণ্ডি, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, পল্টন, রাজারবাগ, মগবাজার, হাতিরঝিল, বাড্ডা, এলাকার কোথাও কোনো ধরনের মিছিল বা সমাবেশ দেখা যায়নি।

তবে রামপুরার পাশে খিলগাও রেলগেটের কাছে রাস্তা আটকে বিক্ষোভকারীদের এক জায়গায় জড়ো হয়ে থাকতে দেখেন বিবিসি সংবাদদাতা। সেসময় বিক্ষোভকারীদের অনেকের হাতে লাঠি, রড দেখা যায়।

ধানমণ্ডি, মোহাম্মদপুর সহ বিভিন্ন জায়গায় রাস্তায় আগের দিনের সহিংসতার চিহ্ন দেখা গেছে। সব জায়গায় রাস্তায় ছড়িয়ে ছিল ইটের টুকরা, রাস্তার ডিভাইডারের ভাঙা রড।

মোহাম্মদপুর, রামপুরা, মহাখালির বিভিন্ন জায়গায় রাস্তায় দেখা গেছে পুড়ে যাওয়া গাড়ির ধ্বংসাবশেষ।

শাহবাগ, মহাখালি আর সংসদ ভবনের চারপাশে সেনাবাহিনীর অবস্থান দেখা গেছে। সেসব জায়গা দিয়ে যাওয়া-আসা করা রিকশা, গাড়ির যাত্রীদের পরিচয়পত্র যাচাই করতে দেখা যায় সেনা সদস্যদের।

ঢাকার মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বর এলাকায়, মানিক মিয়া এভিনিউ, শাহীন কলেজের সামনের সড়কে সেনা সদস্যদেরচেকপোস্ট দেখতে পেয়েছেন বিবিসির সংবাদদাতা। সব যানবাহন থামিয়ে তারা যাচাই করছিলেন।

বেলা ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত কারফিউ বিরতি ছিল। এরপর আবার কারফিউ শুরু হয়েছে, যা রোববার সকাল ১০টা পর্যন্ত চলবে।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin

আরো পড়ুন

সর্বশেষ খবর

পুরাতন খবর

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১