বিজ্ঞপ্তিঃ
ফ্রিডম অব দ্যা সিটি অব লন্ডন খেতাবে ভূষিত হওয়ায় যুবনেতা, কমিউনিটি এক্টিভিস্ট জামাল খানকে নাগরিক সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।
২৯ জানুয়ারি, সোমবার স্থানীয় লন্ডন এন্টারপ্রাইজ একাডেমীতে প্রবাসী বালাগন্জ – ওসমানীনগর উপজেলা যুব সমিতি ইউকের আয়োজনে এই নাগরিক সম্বর্ধনায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্যস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশনের প্রতিনিধি দেওয়ান মাহমুদুল হক।
ফয়জুর রহমান ফয়েজ ও ফয়সল আহমেদ সুমনের পরিচালনায় সভাপতিত্ব করেন শেখ নূরুল ইসলাম জিতু। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কবি ও টিভি উপস্থাপক মিজনুর রহমান মীরু।
বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন রশিদ আহমদ, বদরুল ইসলাম , আলহাজ্ব কবির উদ্দিন, হেলাল আব্বাস, আহবাব চৌধুরী, আব্দুল আহাদ চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, অধ্যাপক মাসুদ আহমদ।
সভায় বক্তারা বলেন, নির্লোভ, নিরহংকরী ও পরোপকারী জামাল খান এই সমাজের জন্য নানা উন্নয়নমূলক কাজের সাথে যুক্ত। তারই স্বীকৃতি পেয়েছেন ফ্রিডম অব দ্যা সিটি খেতাবে ভূষিত হয়ে।
বক্তারা আরো বলেন, তিনি এমন এক খেতাবে ভূষিত হলেন যে খেতাব এর আগে পেয়েছেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রিন্স ফিলিপ, রানিমাতা কুইন এলিজাবেথ, কিং চার্লস, প্রিন্সেস ডায়না, উইনস্টন চার্চিল, ক্লিমেন্ট অ্যাটলি, মার্গারেট থ্যাচার, ফুটবলার হ্যারি কেইন, নেলসন ম্যান্ডেলা, স্টিফেন হকিংসসহ অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিরা। তাদের সাথে একই তালিকায় জামাল খানের নাম থাকবে এটা বাংলাদেশীদের জন্য খুবই গর্বের।
উল্লেখ্য, সিটি অব লন্ডন করপোরেশন ফ্রিডম অব দ্য সিটি অব লন্ডন খেতাব দিয়ে থাকে। ১২৩৭ সালে শুরু হওয়া এই সম্মাননা ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত শুধু ব্রিটিশ ও কমনওয়েলথ নাগরিকদের জন্য ছিল। ১৯৯৬ সালের পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন , রবিন পাল, আনসারুল হক, মুজিবুল হক মনি, আসমা বেগম, সৈয়দ আনাস পাশা, আহমেদ ফখর কামাল, নজমুল ইসলাম, সাদ চৌধুরী, শহীদ আলী, আফজাল হোসেন, মাহবুব আহমেদ, সাজেদা আক্তার, সাইদুল আলম চৌধুরী, আংগুর আলী, আবুল কাশেম, বাবুল খান, মতব্বির হোসেন চুনু, আরজন খান, আব্দুল কুদ্দুস, দেলোয়ার হোসেন লিটন, আবুল কালাম, মোহাম্মদ আলী, বদরুজ্জামান চৌধুরী ঝুনা, আলমাস খান আজাদ, আব্দুল রহিম , সেলিম আহমদ লুদু, আতিকুর রহমান, সোহেল আহমেদ, মিজানুর রহমান, রাসেল আহমেদ জুয়েল।
সংবর্ধনা পেয়ে জামাল খান বলেন, আমার এই অর্জন কমিউনিটির অর্জন। আজকের সংবর্ধনা আমাকে আবারো মনে করিয়ে দিলো এই কমিউনিটির জন্য আমার করণীয় রয়েছে অনেক কিছু।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রশিদ আহমেদ, বদরুল ইসলাম, আলহাজ্ব কবির উদ্দিন, হেলাল আব্বাস, আহবাব হোসেন, আবদুল আহাদ চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, মাসুদ আহমেদ, রবিন পাল, আনসারুল্লাহ, মুজিবুল হক মনি, আসমা বেগম, সৈদয় আনাস পাশা, আহমদ ফখর কামাল, নাজমুল ইসলাম, হারুনুর রশিদ, সাদ চৌধুরী, সহিদ আলি, আফজাল হোসেন, মাহবুব আহমেদ, সাজেদা আক্তার, সাইদুল আলম চৌধুরী, আঙ্গুর আলী, আবুল কাশেম, বাবুল খান, মতব্বির হোসেন চুন্নু, সার্জন খান, আব্দুল কুদ্দুস, দেলওয়ার হোসেন লিটন, সাইফুল ইসলাম মহসিন,মোঃ আয়াছ,আবুল কালাম, বদরুজ্জামান চৌধুরী ঝুনা, আলম খান আজাদ, আব্দুর রহিম, সেলিম আহমদ লুদু, আতিকুর রহমান, দেলোয়ার হোসেন,আলমাস খান আজাদ, নাসির উদ্দিন খান,নজমুল হক বাবলু,সোহেল আহমদ, মিজানুর রহমান, রাসেল আহমদ জুয়েল প্রমূখ