আজ রবিবার নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টার আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, সেনাবাহিনী (সশস্ত্র বাহিনী) নিয়ে একেবারে শেষ পর্যায়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, প্রশাসনের রদবদল কে কখন করেছিল? বিচারপতি লতিফুর রহমান সাহেব করেছেন। তিনি সিইসি ছিলেন কি না জানি না। তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান ছিলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচনপূর্ব সময় হচ্ছে তফসিল ঘোষণার পর থেকে ফলাফল গেজেট আকারে প্রকাশ করা পর্যন্ত। এতে কতগুলো ধাপ আছে। যখনই তফসিল ঘোষণা করে থাকি একটা ধাপ হচ্ছে মনোনয়নপত্র দাখিল পর্যন্ত। এরপর বাছাই। এর পরও কিছু স্টেজ থাকে। এরপর আপিল স্টেজ থাকে। শুনানি করে সিদ্ধান্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়ে দেব। এরপর থাকে প্রত্যাহার। সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে রিটার্নিং অফিসার চূড়ান্তভাবে এলোকেট করবেন। এবং বলবেন এখন তোমরা প্রচার করতে পারবে। এরপর ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে সেটা থেমে যাবে।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, বলা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী একটি বৈঠক করেছেন। আইনে প্রার্থীর কথা বলা আছে। এ ক্ষেত্রে এখন কেউ প্রচার চালাতে পারে। কেননা এখনো কেউ প্রার্থী হয়নি। এ ছাড়া কোন আইনে বলা আছে যে দলের মনোনয়নপত্র বিক্রির সময় শোডাউন করা যাবে না।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর এবং ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।